ক্রমিক নং |
কমিউনিটি ক্লিনিকের তালিকা |
গ্রাম |
মোবাইল নং |
১ |
হিড়িমদিয়া কমিউনিটি ক্লিনিক |
হিড়িমদিয়া |
01718163035 |
কমিউনিটি ক্লিনিকের সুফল ভোগ করছে যশোরের শার্শার লাখো মানুষ। উপজেলার ৩৯টি কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে গ্রামের হতদরিদ্র মানুষ এখন হাতের কাছে স্বাস্থ্যসেবা এবং বিনামূল্যে সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন। তবে ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযোগও রয়েছে রোগীদের।
চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগী ও স্থানীয়দের অভিযোগ, ক্লিনিকগুলো খুলতে খুলতে সকাল ১০টা বেজে যায়। আর দুপুর ১টা বাজতে না বাজতেই বন্ধের তোড়জোড় শুরু হয়। তবে সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত প্রায় সব কমিউনিটি ক্লিনিকই খোলা থাকে। যদিও কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত খোলা থাকার কথা। উপজেলার কোনো কমিউনিটি ক্লিনিকই এই নিয়ম মানে না। এই কমিউনিটি ক্লিনিক গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে ‘হাসপাতাল’ নামে পরিচিত। বেশির ভাগই হতদরিদ্র ও গরিব শ্রেণির মানুষরাই কমিউনিটি ক্লিনিকে সেবা নিতে আসেন। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো যেন আর বন্ধ না হয় এবং বেশি করে ওষুধ সরবরাহ করা হয় এজন্য সরকারের দৃষ্টি আর্কষণ করে টেংরা গ্রামের নব্বই বছরের বৃদ্ধ দাউদ সরদার বলেন,‘এখন কষ্ট আর টাকা খরচা করে শহরের হাসপাতালে যেতে হয় না। সাধারণ রোগের চিকিৎসা আমরা এখানে পায়। ওষুধ নিতে টাকা লাগে না। যদি বড় ডাক্তাররা দু’একদিন আসতো তবে আরও ভাল হতো।‘
সরেজমিনে বেনাপোল ও শার্শা উপজেলার কয়েকটি কমিউনিটি ক্লিনিক ঘুরে দেখা গেছে, ক্লিনিকগুলোতে রয়েছে ওষুধ সংকট। উপজেলার বাগআঁচড়া ইউনিয়নের টেংরা কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে দেখা যায়, চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা লাইনে অপেক্ষা করছেন। আর ভিতরে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার (সিএইসসিপি) রাজু আহমেদ সাবিনা ইয়াছমিন (৩৫) নামে এক রোগীর প্রেশার দেখছেন। সাবিনা সর্দি, জ্বর ও এলার্জিতে ভুগছেন। ওষুধ না থাকায় তাকে প্যারাসিটামল দিয়ে বিদায় করে দিলেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস